চীনে গ্রেডিং বিহীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলি যেখানে এমবিবিএস পড়ানো হয়

Team JagVimal 03 Mar 2023 507 views
iisc_banner_desktop_1920x1080

যে সব শিক্ষার্থীরা বিদেশে পড়াশোনা করতে ইচ্ছুক তারা সচরাচর তাদের উচ্চ শিক্ষার জন্য মনের মত বিশ্ববিদ্যালয়টির খোঁজ করতে সার্চ ইঞ্জিনের সাহায্য নিয়ে থাকে।তাদেরই ব্যবহার করা একই সার্চ কিওয়ার্ড থেকে গুগল আবার আরো অনেক ওয়েবসাইট প্রদান করে।সেই প্রক্রিয়ায় খুঁজতে খুঁজতে বেশ কিছু পরামর্শদাতার সন্ধানও পাওয়া যায়।এই ওয়েবসাইটগুলি তাদের তথ্য তো দেয় কিন্তু সেগুলোই যেগুলো পরামর্শদাতা,কনটেন্ট লেখক এবং ওয়েব ডেভেলপারদের মনের মত এবং তাদের দ্বারা প্রকাশিত।ডাটা এবং ওয়েবসাইটের কনটেন্টগুলি আসলে অপ্রমাণিত কিছু উৎস এবং একই শিল্পের সাথে নিযুক্ত অন্যান্য মানুষদের ওয়েব পৃষ্ঠা থেকে সংগৃহীত তথ্যের ফলাফল মাত্র।

সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ডাটার উৎস হল উইকিপিডিয়া এবং বিশ্ববিদ্যালয় দ্বারা স্বীকৃত এবং প্রচলিত কিছু সংস্থা।কিছু মূল্যবান এবং প্রয়োজনীয় তথ্য বিদেশে শিক্ষায় আগ্রহী শিক্ষার্থীদের দেওয়া গাইডলাইন থেকেও পাওয়া যায়।

বিষয়টি ভালো করে বোঝার জন্য সারা বিশ্বের বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটগুলির নির্ধারিত গ্রেডিং দেখলেই অনেকটা ধারণা করতে পারা যায়।চীনে এমবিবিএস পড়ার ক্ষেত্রে এটি আরো বিশেষ করে নজরে আসে।চীনে এমবিবিএস পড়তে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে এই বিষয়টি তাদের আরো বেশি স্বপ্নের কাছাকাছি নিয়ে আসে।চীনে এমবিবিএস ডিগ্রী প্রদানকারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলির ওয়েবসাইটগুলিতে A+,A,B+,B ইত্যাদি গ্রেড দেখতে পাওয়া যায়।শিক্ষার্থীরা কাদামাটির তালের মত হয়,তাদেরকে নিজেদের মত করে গড়ে নিতে পারাটাই হল নিপুণতা।শিক্ষার্থীরা এইসময় দেশ,বিশ্ববিদ্যালয়,কনসাল্টেন্ট ইত্যাদি নিয়ে দিশেহারা হয়ে থাকে।ভুলভাল তথ্য এবং ঝকঝকে শব্দের ফাঁদে এরা বারবার পড়তেই থাকে এবং সোশাল মিডিয়ার ইন্ধনও এখানে জড়িয়ে থাকে।

খাঁটি কিছু তথ্যে ফোকাস করা যাক :

  • বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে সহজ এবং উপযোগী ঐতিহাসিক এবং গঠনগত উপায় হল “উইকিপিডিয়া”
  • মেডিকেল কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়া হল এমন একটি সংস্থা যা সমস্ত অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে তালিকাভুক্ত করে এবং ভারতের জাতীয় শিক্ষাকে পিছনে ফিরিয়ে এনে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা অর্জনে সহায়তা করে
  • বিশ্ববিদ্যালয়ের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য প্রধান উৎস হল ডব্লুএইচও অথবা ওয়ার্ল্ড ডিরেক্টরি অফ মেডিকেল স্কুল
  • বিদেশে এমবিবিএস পড়ার জন্য আবেদন করার আগে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ওয়েবসাইটে কনসুলেটদের দেওয়া নির্দেশগুলি ভালো করে পড়ে নেওয়া উচিত

চীনের মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়গুলি কখনো কোনো ওয়েবসাইটে বা মিডিয়াতে তাদের গ্রেডিং সিস্টেম নিয়ে আলোচনা করেনি।শুধুমাত্র পরামর্শদাতারাই বিভিন্ন ওয়েবসাইটে এবং সোশাল মিডিয়া পোষ্টে গ্রেডিং সিস্টেমের কথা উল্লেখ করেছে।

উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির গ্রেডিং এবং রেটিং বিচারের বেশ কিছু প্যারামিটার রয়েছে।এই সার্ভেগুলি সাধারণতঃ জমা করা হয় ম্যাগাজিন, সংবাদপত্র, ওয়েবসাইট, সরকারি এবং অ্যাকাডেমিক প্রতিষ্ঠানগুলির দ্বারা এবং প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠানের আলাদা আলাদা কিছু প্যারামিটার রয়েছে যেগুলি বিশ্ববিদ্যালয় বা প্রতিষ্ঠানগুলিকে রেটিং করে।তাদের দ্বারা যে রিপোর্টগুলি পাওয়া যায় সেগুলি বেশির ভাগই নির্ভর করছে বাৎসরিক কিছু নিরীক্ষণ এবং বিভিন্ন প্যারামিটারের রিভিউর ভিত্তিতে পাওয়া শিক্ষার মান,পরিকাঠামো,শিক্ষাবিদ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রোগ্রামগুলির ভিত্তিতে।এছাড়াও নির্ভর করছে সরকার এবং ট্রাস্ট থেকে পাওয়া তহবিল, গবেষণা , উন্নয়ন, পুরস্কার এবং স্বীকৃতি, দক্ষতা, শিক্ষার্থীদের এনরোলমেন্ট, বিশ্বমানের এনরোলমেন্ট এবং উপস্থিতির ওপরে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রেডিং প্রকাশ করার জন্য যখন ডাটা আবার জমা করা হয় তখন অভিজ্ঞ সংস্থাগুলি গবেষণা করে এবং সঠিক তথ্যগুলি সংগ্রহ করে,জমা করার আগে বারবার সেটার সঠিক মূল্যায়ন করার চেষ্টা করে।কখনো সম্পূর্ণ প্রতিষ্ঠান বা বিশ্ববিদ্যালয়টিরই মূল্যায়ন করা হয় আবার কখনো মূল্যায়ন করা হয় ডিপার্টমেন্ট অনুযায়ী।সারা দেশব্যাপী এবং বিশ্বব্যাপী যখন এর মূল্যায়ন করা হয় তখন প্যারামিটার কখনো কখনো পরিবর্তিত হতে পারে।এই মূল্যায়নের প্রক্রিয়া খুবই দীর্ঘ এবং ক্লান্তিজনক,বারবার চেষ্টা করার পর তবেই সঠিক ফল পাওয়া যায়।

উইকিপিডিয়া এবং এমসিআই (বিদেশে এমবিবিএসের জন্য) এর মত ভরসাযোগ্য ওয়েবসাইটগুলি ছেড়ে শিক্ষার্থীরা মাঝে মধ্যে পরীক্ষার জন্য অন্যান্য ওয়েবসাইটগুলিকে ভরসাযোগ্য ভাবতে শুরু করে দেয় এবং সেখানে গিয়েই তাদের মনটা সম্পূর্ণ বিক্ষিপ্ত হয়ে পড়ে।যে সব কনসালটেন্ট চ্যানেলের হয়ে কাজ করে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের উপযুক্ত চাহিদা যারা পূরণ করতে পারেনা তারা শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করতে থাকে এবং গ্রেডিংয়ের নামে শিক্ষার্থীদের ভুল তথ্য প্রদান করতে থাকে।

ইয়াংঝো বিশ্ববিদ্যালয়েরই উদাহরণ দেখা যাক।কিছু শিক্ষামূলক ওয়েবসাইট আছে যেগুলি ইয়াংঝো বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি “সি” গ্রেড বিশ্ববিদ্যালয় হিসাবে দেখায়। এবার এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু ভালো দিক আমরা দেখে নেব।

  • এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি প্রতি বছরে ৩০০০০ আরএমবির মত কম
  • চীনের একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয় যেখানে ২০০০ আরএমবি/সেম নিশ্চিত স্কলারশিপ প্রদান করা হয়
  • হস্টেলে সমস্ত প্রয়োজনীয় সুযোগ সুবিধার সুবন্দোবস্ত রয়েছে
  • সম্পূর্ণ সজ্জিত ল্যাবরেটরি
  • লাইব্রেরিতে বইয়ের বিস্তর সম্ভার
  • ভারতীয়দের জন্য বন্ধুত্বমূলক পরিবেশ
  • র‍্যাগিংমুক্ত ক্যাম্পাস
  • কোর্সের মাধ্যম সম্পূর্ণ ইংরাজী
  • নিকটেই নাঞ্জিং এবং সাংহাইয়ের মত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
  • ভারতীয় শিক্ষার্থীরা ইতিমধ্যেই এখানে পড়ছে
  • যেসব শিক্ষার্থীরা পাশ করে গেছে তারা সকলেই এমসিআই পাশ করে ভারতের বিভিন্ন নামকরা হাসপাতালের সাথে যুক্ত রয়েছে

ইয়াংঝো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির প্রক্রিয়াও খুব সহজ।

  • শিক্ষার্থীকে পদার্থবিদ্যা,রসায়ন,জীববিদ্যা এবং ইংরাজীতে ৬৫% নম্বর পেতে হবে
  • ভর্তির সময় বয়স ৩১শে ডিসেম্বরের মধ্যে কমপক্ষে ১৭ বছর হতে হবে
  • নীট পাশ করে থাকতেই হবে
  • ইয়াংঝো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির প্রক্রিয়া যেহেতু ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমেই হয় তাই ইংরাজী বলাতে সাবলীল হওয়া বাধ্যতামূলক

ইয়াংঝো বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিবিএস পড়তে আগ্রহী এবং উপরোক্ত নিয়মাবলীর সাথে মানানসই শিক্ষার্থীরা চীনের এমবিবিএস কলেজের সাথে নিযুক্ত প্রতিনিধিদের সাথে যুক্ত হওয়ার সুযোগ পায় এবং তারা শিক্ষার্থীদের এটা বোঝাতে সক্ষম হয় যে কোনো নির্দিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার জন্য তারাই একমাত্র বিশ্বস্ত এবং নির্ভরযোগ্য চ্যানেল।শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে প্রতিনিধিরাই ভর্তি হতে যা যা দরকার সমস্ত ডকুমেন্টের সফট কপি সংগ্রহ করে আবেদন করে দেন।তারপর সমস্ত ডকুমেন্ট নিরীক্ষা করে শিক্ষার্থীদের ইন্টারভিউয়ের তারিখ দেওয়া হয়।প্রথমে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মীদের সাথে ভিডিও কলের মাধ্যমে ইন্টারভিউ দেয়।এতে পাশ করার পর শিক্ষার্থীরা হাথে অফার লেটার পায়।তারপর তারা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাকাউন্টে সরাসরি ফি জমা করতে পারবে।ফি গ্রহণের পর বিশ্ববিদ্যালয় তদের জন্য ভর্তির চিঠি বানাতে থাকে এবং জেডব্লু২০২ (ভিসা আমন্ত্রণ) এর ব্যবস্থা করতে থাকে।সব হয়ে যাওয়ার পর যাবতীয় খবর বিশ্ববিদ্যালয় তাদের কোনো নির্দিষ্ট প্রতিনিধিকে প্রদান করে দেয় যে সমস্ত শিক্ষার্থীদের সাথে যোগাযোগ করে এবং শিক্ষার্থীরা কবে আসবে কবে যাবে এসব যাবতীয় তথ্য তাদের দেয়।

ভর্তির যাবতীয় পদ্ধতি শেষ হয়ে যাওয়ার পর শিক্ষার্থীরা কনসালটেন্টদের থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির বিষয়ে যেকোনো পরামর্শ চাইতে পারে। শুধু তাই নয়, শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পর্কে যাবতীয় ত্রুটি,প্রয়োজনীয় সুযোগ সুবিধার অভাব,এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য চ্যালেঞ্জও জানাতে পারে প্রয়োজন হলে।সত্যিই ভর্তি হতে চাইলে ভর্তি সম্পর্কে যাবতীয় সত্য শিক্ষার্থীদের জানা প্রয়োজন।অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য।

আগেই আলোচনা করা হয়েছে চীনে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে এমবিবিএস পড়তে চাইলে কোনো গ্রেড এবং মাত্রা নেই।এই নিয়ম কাননের মুখে পরার আগে একজন শিক্ষার্থীর সর্বোপরি আগে নিজেকে বিস্তারিত তথ্যের গুগল করা প্রয়োজন।নিজের অর্ন্তদৃষ্টিকে সুস্পষ্ট করে আসল ছবিটি দেখতে চাইলে সারাদিন অবশ্যই গবেষণার প্রয়োজন

  • বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট
  • এমসিআই ওয়েবসাইট
  • বিশ্বব্যাপী মেডিকেল স্কুলের ডিরেক্টরি
  • মাননীয় কনসুলেট ওয়েবসাইট

এমন কোনো সরকারি সংস্থা নেই যারা চীনের মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়গুলির জন্য গ্রেড তৈরি করে থাকে।শুধুমাত্র কনসালটেন্টরাই তাদের গ্রেড দিয়ে থাকে এবং কোনো নির্দিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের হয়ে ভর্তির সমস্তরকম ব্যবস্থা করে দেওয়ার কোনো স্বাধীনতাই তাদের নেই।কনসালটেন্টদের উদ্দেশ্য একটাই,কি এমন করলে মুনাফা লাভ করা যাবে।শিক্ষার্থীরা যদি তাদের গবেষণায় কোনো জায়গায় পিছিয়ে পড়ে সে ক্ষেত্রে উচ্চ সম্ভাবনা রয়েছে তাদের হাথে থাকা বিকল্প কোনো দিকে তাদের বিভ্রান্ত করে দেওয়া।চীনে পৌঁছানোর পরই শিক্ষার্থীরা চীনের মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়গুলির নন-গ্রেডিং সম্পর্কে জানতে পারবে এবং যে সব শিক্ষার্থীদের কাছে অন্য কোনো সুযোগ খোলা থাকেনা তারাই বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম অনুযায়ী পড়াশোনা চালিয়ে যেতে থাকে।যদি শিক্ষার্থীরা তাদের গবেষণায় যথেষ্ট মেধাবী হয় সে ক্ষেত্রে তারা তাদের পছন্দ মত বিশ্ববিদ্যালয়ের আসনের জন্য চ্যালেঞ্জও করতে পারে।বিশ্বব্যাপী এই প্রতিযোগীতায় যে কোনো শিক্ষার্থীরা যদি নিজেদের জায়গা ধরে রাখতে চায় তাহলে শিক্ষার্থীদের তাদের গবেষণার প্রতি শিক্ষিত এবং দক্ষ হতে হবে।

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে কিছু মূল বিষয় অবশ্যই জেনে রাখা প্রয়োজন

  • বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান
  • এমসিআইয়ের সম্মতি
  • জ্ঞান বিতরণের মাধ্যম
  • ক্ষমতাপ্রাপ্ত প্রতিনিধি
  • যে সব ছাত্ররা আগে পাশ করে গেছে নতুনদের কাছে তাদের রিভিউ খুবই গুরুত্বপূর্ণ
  • মোট বাজেট
  • যাবতীয় সু্যোগ সুবিধা

বিদেশে এমবিবিএস এবং চীনে এমবিবিএস করতে চাইলে শিক্ষার্থীদের মেডিকেল কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়া সম্মত এমসিআই রেকর্ডের ওপর বিশ্বাস রাখা প্রয়োজন এবং প্রয়োজন www.mciindia.org বা উইকিপিডিয়া এই ওয়েবসাইটগুলিতে নজর রাখা।এমসিআই এর অধীনে যে সব বিশ্ববিদ্যালয়গুলি রয়েছে সেগুলির নাম বনেদি মেডিসিন এবং চাইনিজ মেডিসিন হওয়া সত্ত্বেও এটি একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এবং এখানে ক্লিনিকাল মেডিসিন/এমবিবিএস পড়ানো হয় এবং বোঝানোর মাধ্যম হিসাবে ব্যবহার হয় ইংরাজী।এমসিআই অধীনস্থ বিশ্ববিদ্যালয়গুলি সম্পর্কে দিল্লির এমসিআই অফিস অথবা এমসিআই হেল্পলাইন নম্বরে ফোন করেও যাচাই করা যাবে।

Share this article

Study

iisc_banner_desktop_1920x1080

Business Schools in Melbourne

Team JagVimal 01 Jun 2023
iisc_banner_desktop_1920x1080

Australian Bridging Visa

Team JagVimal 31 May 2023
iisc_banner_desktop_1920x1080

Student Discounts in Australia

Team JagVimal 30 May 2023
iisc_banner_desktop_1920x1080

Student Accommodation in Australia

Team JagVimal 27 May 2023

Popular Posts

iisc_banner_desktop_1920x1080

Business Schools in Melbourne

Team JagVimal 01 Jun 2023
iisc_banner_desktop_1920x1080

Australian Bridging Visa

Team JagVimal 31 May 2023
iisc_banner_desktop_1920x1080

Student Discounts in Australia

Team JagVimal 30 May 2023
iisc_banner_desktop_1920x1080

Student Accommodation in Australia

Team JagVimal 27 May 2023
Enquire now
Get a Quote Call Us Whatsapp